জি এম টিপু সুলতান, মনিরামপুর যশোরঃ

১৬ নং নেহালপুর ইউনিয়নের বরাদ্দকৃত এলজিএসপির কাজ বাধার মুখে সমাধান হলেও দোকানপাট নিয়ে সমস্যার সৃষ্টি। ১৬ নং নেহালপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এম এম ফারুক হোসাইন জনগণের কল্যাণে সরকারের দেওয়া রাস্তা নির্মাণের জন্য ইউনিয়ন কাউন্সিলের মাধ্যমে এলজিএসপির সহায়তায় গত ১২/৬/২০২২ ইং তারিখে ১৬ নং নেহালপুর ইউনিয়ন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মেম্বার সহ সাধারণ সুধীজনের মাধ্যমে কাজের উদ্বোধন করেন।

কিন্তু কাজ শুরু হওয়ার পর রাস্তার সীমানার পাশে থাকা জমির পূর্বের মালিকানা কালা গোবিন্দ গং থাকায় যুগযুগ জমির পাস দিয়ে সরকারি রাস্তা দিয়ে জনগণ চলাচল করে আসছে কোনো বাঁধাবিঘ্ন ছাড়াই।কিন্তু এক বছর আগে সাবেক ৩৩২৬ দাগে ২০ শতাংশ জমির মধ্যে তিনের দুই অংশ ক্রয় সূত্রে জমির মালিকানা পান মোঃ ওয়াহিদুজ্জামান পিং কালাম গাজী । নিজের ক্রয়কৃত জমি বাদে সরকারি জমির উপর ৫ টা দোকান ঘর নির্মাণ করেন নিজের সম্পত্তি মনে করে। তার পরে জমির পাশ দিয়ে যাওয়া সরকারের রাস্তার কাজের বাধাগ্রস্ত করেন। রাস্তাটি নিজের রেকর্ডে আছে দাবি করে কাজে বাধাগ্রস্ত করতে থাকেন। যা মানুষের চরম দুর্ভোগ ও সকলকে ভোগান্তির শিকার হতে হবে ঘটনাস্থলে ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও এলাকার লোকজন সহ কাজ করতে চাইলে হুমকি-ধামকি সহ ভয়ে ভীত প্রদান করেন এবং রাস্তা নিজের নামে রেকর্ডে আছে বলে দাবি করেন ওয়াহিদুজ্জামান।

অবশেষে নিজেই ফেঁসে গেলেন রাস্তা বন্ধ করতে যে নিজের স্থাপনা দোকানপাট সরকারি জমির উপর এলাকাবাসী এখন সমালোচনায় ফুঁসে উঠেছে।
জানা যায় নেহালপুর ইউনিয়ন পরিষদের টেকার ঘাট বাজার থেকে শ্মশানের মুখ পর্যন্ত ২২৩ ফুট ইঁটের সলিং এলজি এস পির কাজ শুরু হয় যা দেখাশোনার দায়িত্বে থাকেন ৯ নং ওয়ার্ডের মেম্বার বাবু নিতাই মন্ডলের।

কিন্তু রাস্তার পাশে মালিকানা জমি থাকায় জমির মালিক রাস্তা নিজের নামে রিকার্ড দাবি করে কাজে বাধা দিয়ে আসছিল সেই মোতাবেক চেয়ারম্যান এস এম ফারুক হোসাইন কাজ বন্ধ করে দেয় অবশেষে সরকারি আমিন সরোজমিন এসে দেখেন জমির মালিক সকল স্থাপন সরকারি জমির উপর স্থাপন করে বসে আছে আবার রাস্তা ও নিজের বলে দাবি করছেন।

এখানে ঘটলো তার উল্টোটা এখন এলাকাবাসী এবং বাজারের সফল ব্যবসায়ী সাধারণ জনগণসহ সুধীজনের দাবি যেখানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উন্নয়নে রাস্তা বাধাগ্রস্ত করে এমনকি বন্ধ করে দেয় সহ হুমকি-ধামকি দেখানো হয় তাই তাঁর সরকারি জমির উপর কোন স্থাপনা রাখার অধিকার নাই।

অবিলম্বে তার নিজের ক্রয় কৃত সম্পত্তির উপর স্থাপনা সরিয়ে নিতে চেয়ারম্যান সহ এলাকাবাসী দাবি জানান। তাই আইন প্রণয়ন উর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য অনুরোধ করছেন তা না হলে যে কোন সময় বড় ধরনের সংঘর্ষ হওয়ার সম্ভাবনা আছে।